আপা এ কারণেই আপনি অনন্যা, আপনি ব্যতিক্রম।
প্রকাশ: ১৩ জুলাই ২০১৮, ০৯:০২ | আপডেট : ১৩ জুলাই ২০১৮, ০৯:০৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট
চাঁদপুরের পথে পথে ---
আপা এ কারণেই আপনি অনন্যা, আপনি ব্যতিক্রম।
১। বেলা ১২টা চাঁদপুর লঞ্চঘাট। আজ সকালে ডা. Dipu Moni চাঁদপুরে এসেছেন সংক্ষিপ্ত সফরে। ১২টার লঞ্চে আবার ঢাকা ফিরে যাবেন। লঞ্চ ছাড়ার ঠিক ৩ মিনিট আগে তিনি লঞ্চে পা রাখলেন। পাশ থেকে লঞ্চের একজন বয়স্ক কর্মচারী বলে উঠলেন তিনিই একমাত্র এমপি বা বিশিষ্ট ব্যাক্তি যিনি আজ পর্যন্ত কোনদিন সময়ের ব্যত্যয় ঘটাননি। ওনার জন্য কোনদিন লঞ্চ দেরী করতে হয়নি। শুধু এই লঞ্চ নয় যেকোন লঞ্চেই। পাশ থেকে আরেকজন বল্লেন যাত্রিদের সময় নষ্ট হোক, যাত্রীরা বিড়ম্বনায় পড়ুক তিনি তা পছন্দ করেন না। তাই তিনি সময়মত লঞ্চে চলে আসেন।
২। কলেজের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আপার পি ও এর কাছে দিয়ে বল্লাম আপা লঞ্চ ছেড়ে দেবে এখনই, ফাইলটা Md Mynuddin এর কাছে দিয়ে রাখলাম। আপনি সময়করে স্বাক্ষর করে রাখলে আমি ঢাকা থেকে নিয়ে আসবো বলেই রিক্সায় উঠলাম। ঠিক ৪ মিনিট পরই একজন আমাকে ফোন দিয়ে বল্লো আপনি কই আপা ফাইলটা সই করে দিয়েছে আপনি আমার কাছ থেকে নিয়ে যান। আমি বিস্মিত হয়েছি , আমি অবাক হয়েছি। ঠিক ৪ মিনিটের মধ্যে লঞ্চ আসন গ্রহণ করে ফাইল খুজে নিয়ে সই করে পাঠিয়ে দিলেন। আমার কেন জানি বিশ্বাসই হচ্ছিল না। কিভাবে সম্ভব !! মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষকে বিষয়টা বলার পর তিনি বল্লেন “ আপা মনে করেছেন এই ফাইলের জন্য একজন লোক ঢাকা যাবে , সময় নষ্ট হবে , দেরী হবে , দেরী হবার কারনে কেউ যদি অসুবিধায় পড়ে সে চিন্তা করেই দ্রততম সময়ের মধ্যে স্বাক্ষর করে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আসলেও তাই । আপাকে কাছ থেকে দেখেছি , অযথা কারণে কেউ যেন সাফার না করে , আপার কারণে কোন কাজে যেন দেরী না হয় তিনি সবসময়ে তা মেনে চলেন।
এই কারণেই আপাকে শ্রদ্ধা করি ভালবাসি। চাঁদপুরের সকলের কাছে তিনি নন্দিত । এম পি পরিচয়কে ছাপিয়ে তিনি আমাদের সবার প্রিয় আপা।
আপা এ কারণেই আপনি অনন্যা, আপনি ব্যতিক্রম।
১। বেলা ১২টা চাঁদপুর লঞ্চঘাট। আজ সকালে ডা. Dipu Moni চাঁদপুরে এসেছেন সংক্ষিপ্ত সফরে। ১২টার লঞ্চে আবার ঢাকা ফিরে যাবেন। লঞ্চ ছাড়ার ঠিক ৩ মিনিট আগে তিনি লঞ্চে পা রাখলেন। পাশ থেকে লঞ্চের একজন বয়স্ক কর্মচারী বলে উঠলেন তিনিই একমাত্র এমপি বা বিশিষ্ট ব্যাক্তি যিনি আজ পর্যন্ত কোনদিন সময়ের ব্যত্যয় ঘটাননি। ওনার জন্য কোনদিন লঞ্চ দেরী করতে হয়নি। শুধু এই লঞ্চ নয় যেকোন লঞ্চেই। পাশ থেকে আরেকজন বল্লেন যাত্রিদের সময় নষ্ট হোক, যাত্রীরা বিড়ম্বনায় পড়ুক তিনি তা পছন্দ করেন না। তাই তিনি সময়মত লঞ্চে চলে আসেন।
২। কলেজের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আপার পি ও এর কাছে দিয়ে বল্লাম আপা লঞ্চ ছেড়ে দেবে এখনই, ফাইলটা Md Mynuddin এর কাছে দিয়ে রাখলাম। আপনি সময়করে স্বাক্ষর করে রাখলে আমি ঢাকা থেকে নিয়ে আসবো বলেই রিক্সায় উঠলাম। ঠিক ৪ মিনিট পরই একজন আমাকে ফোন দিয়ে বল্লো আপনি কই আপা ফাইলটা সই করে দিয়েছে আপনি আমার কাছ থেকে নিয়ে যান। আমি বিস্মিত হয়েছি , আমি অবাক হয়েছি। ঠিক ৪ মিনিটের মধ্যে লঞ্চ আসন গ্রহণ করে ফাইল খুজে নিয়ে সই করে পাঠিয়ে দিলেন। আমার কেন জানি বিশ্বাসই হচ্ছিল না। কিভাবে সম্ভব !! মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষকে বিষয়টা বলার পর তিনি বল্লেন “ আপা মনে করেছেন এই ফাইলের জন্য একজন লোক ঢাকা যাবে , সময় নষ্ট হবে , দেরী হবে , দেরী হবার কারনে কেউ যদি অসুবিধায় পড়ে সে চিন্তা করেই দ্রততম সময়ের মধ্যে স্বাক্ষর করে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আসলেও তাই । আপাকে কাছ থেকে দেখেছি , অযথা কারণে কেউ যেন সাফার না করে , আপার কারণে কোন কাজে যেন দেরী না হয় তিনি সবসময়ে তা মেনে চলেন।
এই কারণেই আপাকে শ্রদ্ধা করি ভালবাসি। চাঁদপুরের সকলের কাছে তিনি নন্দিত । এম পি পরিচয়কে ছাপিয়ে তিনি আমাদের সবার প্রিয় আপা।
রতন কুমার মজুমদার এর স্টেটাস থেকে।