• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

মতলব-গজারিয়া সংযোগ

সেতু বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জনসভার স্থান পরিদর্শনে সংসদ সদস্য নুরুল আমিন রুহুল

প্রকাশ:  ২৭ নভেম্বর ২০২২, ১৪:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল ইউনিয়নে কালীপুর বাজারে গজারিয়া-মতলব সংযোগ সেতু বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিতব্য ২৯ নভেম্বরের জনসভার স্থান শনিবার সকালে পরিদর্শন করেন চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট মোঃ নুরুল আমিন রুহুল।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মহিউদ্দিন, মতলব উত্তর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, ছেংগারচর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসান কাইয়ুম চৌধুরী, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য শাহ আলম সিদ্দিকী, চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি রহমত উল্ল্যা চৌধুরী, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক একেএম আজাদ, ছেংগারচর পৌর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জামান সরকার, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আনিছুর রহমান পাটোয়ারী, ফয়েজ আহমেদ চৌধুরী মেমোরিয়াল হাসপাতালের এমডি তুহিন চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিটু, ছেংগারচর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ রাজিব মিয়া, যুবলীগ নেতা মিলন চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম, মাঈনউদ্দিন চৌধুরী, মুছা বেপারী, সাদুল্লাপুর ইউপি সদস্য শিপলু শিকদার, আঃ হালিম প্রমুখ।
মতলবের কালীপুর-গজারিয়ার ভবেরচর সেতু নির্মিত হলে ঢাকা থেকে গৌরীপুর ও মতলব উত্তর উপজেলা সদরের চাঁদপুর জেলা সদরের বর্তমান দূরত্ব (প্রায় ১২০ কিলোমিটার) অনেক কমে আসবে। ঢাকা থেকে ভবেরচর হয়ে গজারিয়া উপজেলার সীমানার উপর দিয়ে প্রস্তাবিত সেতু হলে চাঁদপুর জেলা সদরের দূরত্ব হবে সর্বোচ্চ ৬৮ কিলোমিটার। সেতুটি নির্মিত হলে ঢাকা-চাঁদপুর জেলা সদরের দূরত্ব পূর্বের চেয়ে ৫২ কিলোমিটার কমে যাবে। এতে একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের ভ্রমণ ব্যয় কমবে, একই সাথে ভ্রমণ সময়ও কমবে প্রায় এক ঘন্টা। মতলব-গজারিয়া সেতুর কাজ শুরু হবে জানার পর থেকে এলাকায় আনন্দের বন্যা বইছে। 
এলাকাবাসী জানান, মেঘনা নদীতে সেতু নির্মিত হলে চাঁদপুর, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও শরীয়তপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের লোকজন রাজধানী ঢাকায় সহজে যাতায়াত করতে পারবেন। এছাড়াও মতলব উত্তরে নির্মিত হতে যাওয়া অর্থনৈতিক জোনসহ চাঁদপুরের কৃষি, শিল্প ও পর্যটন খাতের বিকাশেও সেতুটির অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে।