‘জলবায়ু সংকট নিরসনে জনগণকে সচেতন করতে হবে’
জলবায়ু সংকট এখন শুধু পরিবেশগত সমস্যা নয়, এটি এখন বাঁচা-মরার ইস্যু এবং অর্থনৈতিক সংকটও। মানুষের নেতিবাচক কাজের কারণেই জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে। এজন্য সচেতনতা তৈরি করতে হবে। সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে সংকট নিরসনের উদ্যোগ নিতে হবে। উন্নত রাষ্ট্রগুলো যারা কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী, তাদের থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ে তরুণ সমাজকে সম্পৃক্ত করতে হবে। চট্টগ্রাম নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউটে চট্টগ্রাম ইয়ুথ ক্লাইমেট হাবের উদ্যোগে ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সংশপ্তকের সহযোগিতায় ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর ওপর প্রভাব এবং আমাদের করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সংগঠনের আহ্বায়ক প্রকৌশলী সনাতন চক্রবর্তী বিজয়ের সঞ্চালনায় বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংশপ্তকের প্রধান নির্বাহী লিটন চৌধুরী। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মহানগরের সহকারী পরিচালক আবদুল¬াহ আল মতিন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বন ও বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা মাইনুল হোসেন চৌধুরী জয়, লেখক খন রঞ্জন রায়, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান সামচ্ছুদ্দিন ইলিয়াস, স্থপতি ইন্সটিটিউশন চট্টগ্রামের কোষাধ্যক্ষ স্থপতি বিজয় শংকর তালুকদার, প্রতীকী যুব সংসদের প্রধান নির্বাহী ও পরিবেশকর্মী সোহানুর রহমান, প্রিমিয়ার বিশ^বিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক বিদ্যুৎ কান্তি নাথ, যুগান্তর সমাজ উন্নয়ন সংস্থার ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা সাঈদুল আরেফিন, উপকূল সমাজ উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জোবায়ের ফারুক, সংশপ্তকের উপ-পরিচালক অগ্রদূত দাশগুপ্ত, কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম, প্রোগ্রাম ম্যানেজার জয়নাব বেগম চৌধুরী মিতু, হাসান মনসুর খান, হুজ্জাতুল ইসলাম সাইদ, অপূর্ব চৌধুরী, অংসাহলা মার্মা, মিনা আক্তার, আবু হানিফ, তূর্জয় দাশ, তুলতুল চৌধুরী, জিসান, মম চক্রবর্তী, মোঃ রাসেল, মোঃ বিজয়, নাইমা প্রমুখ।
গোলটেবিল বৈঠকে চট্টগ্রামের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা, উপকূল এলাকার তরুণ, পাহাড়ের আদিবাসী এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিরাও অংশ নিয়েছেন।