নিখোঁজ নারী সাংবাদিকের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দুই মাস ধরে নিখোঁজ থাকার পর সুইডিশ নারী সাংবাদিক কিম ওয়ালের ছিন্নভিন্ন দেহ ডেনমার্কের কোপেনহেগেন থেকে শুক্রবার উদ্ধার করা হয়েছে। বিবিসি অনলাইনের খবরে শনিবার এ কথা জানানো হয়।
কিম ওয়াল খবরের খোঁজে ডেনমার্কের একটি সাবমেরিনে চেপে আগস্টে রওনা হন। এরপর গত দুই মাস ধরে তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। সাবমেরিনটি ডেনমার্কের প্রযুক্তিবিদ পিটার ম্যাডসেনের বানানো। পুলিশের সন্দেহ, সাবমেরিনেই খুন হন ওই নারী সাংবাদিক। কারণ, ডুবুরিরা সমুদ্রে নেমে একটি প্লাস্টিক ব্যাগে তাঁর দেহের ছিন্নভিন্ন অংশ পেয়েছেন। শরীরের বিভিন্ন অংশ আলাদা আলাদাভাবে প্লাস্টিক ব্যাগে রাখা ছিল। আর ব্যাগটি যাতে ভেসে না ওঠে এ জন্য ভারী ধাতব খণ্ড দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। প্লাস্টিকের ব্যাগে একটি ছুরিও ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এই ছুরি দিয়েই কিম ওয়ালকে খুন করা হয়েছে।
কোপেনহেগেনের পুলিশ পরিদর্শক জেন্স মোলার জেনসেন বলেন, প্রযুক্তিবিদ পিটার ম্যাডসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তিনি ওই নারী সাংবাদিককে খুন করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। পিটার ম্যাডসেন প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বলেছিলেন, মাথায় আঘাত পেয়ে কিম ওয়ালের মৃত্যু হয়। তবে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলছেন, কিম ওয়ালের মাথায় আঘাতের কোনো চিহ্ন ময়নাতদন্তে পাওয়া যায়নি। তাঁকে কেন খুন করা হলো, পুলিশ সেটি তদন্ত করে দেখছে।
দুই মাস ধরে নিখোঁজ থাকার পর সুইডিশ নারী সাংবাদিক কিম ওয়ালের ছিন্নভিন্ন দেহ ডেনমার্কের কোপেনহেগেন থেকে শুক্রবার উদ্ধার করা হয়েছে। বিবিসি অনলাইনের খবরে আজ শনিবার এ কথা জানানো হয়। কিম ওয়াল খবরের খোঁজে ডেনমার্কের একটি সাবমেরিনে চেপে আগস্টে রওনা হন। এরপর গত দুই মাস ধরে তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। সাবমেরিনটি ডেনমার্কের প্রযুক্তিবিদ পিটার ম্যাডসেনের বানানো।
পুলিশের সন্দেহ, সাবমেরিনেই খুন হন ওই নারী সাংবাদিক। কারণ, ডুবুরিরা সমুদ্রে নেমে একটি প্লাস্টিক ব্যাগে তাঁর দেহের ছিন্নভিন্ন অংশ পেয়েছেন। শরীরের বিভিন্ন অংশ আলাদা আলাদাভাবে প্লাস্টিক ব্যাগে রাখা ছিল। আর ব্যাগটি যাতে ভেসে না ওঠে এ জন্য ভারী ধাতব খণ্ড দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। প্লাস্টিকের ব্যাগে একটি ছুরিও ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এই ছুরি দিয়েই কিম ওয়ালকে খুন করা হয়েছে।
কোপেনহেগেনের পুলিশ পরিদর্শক জেন্স মোলার জেনসেন বলেন, প্রযুক্তিবিদ পিটার ম্যাডসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তিনি ওই নারী সাংবাদিককে খুন করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। পিটার ম্যাডসেন প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বলেছিলেন, মাথায় আঘাত পেয়ে কিম ওয়ালের মৃত্যু হয়। তবে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলছেন, কিম ওয়ালের মাথায় আঘাতের কোনো চিহ্ন ময়নাতদন্তে পাওয়া যায়নি। তাঁকে কেন খুন করা হলো, পুলিশ সেটি তদন্ত করে দেখছে।