কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান
কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান অর্জন করেছে। বুধবার (২৫ নভেম্বর) কিউএস (কোয়াককোয়ারেল সাইমন্ডস)-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ২০২১ সালের এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিং তালিকায় দেখা যায়, অসাধারণ সাফল্য ও উদ্যোগের ভিত্তিতে মূল্যায়নে এশিয়ার সেরা ৪৫০ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অবস্থান চতুর্থ। নিয়োগদাতাদের মূল্যায়নে এশিয়া অঞ্চলের সেরা ৭০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অবস্থান ১৪৪তম। একটি নবীন বিশ্ববিদ্যালয় (২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত) হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এ কিউএস ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান শুধু বিশ্ববিদ্যালটিরই অসামান্য অর্জন নয় বরং বাংলাদেশের জন্যও তা গৌরবের।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কোয়াককোয়ারেল সাইমন্ডস (কিউএস) প্রতিবছর মোট ১১টি আন্তর্জাতিক মানদ-ের ভিত্তিতে সারা পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বার্ষিক র্যাংকিং প্রকাশ করে থাকে। এগারোটি মানদ-ের মধ্যে রয়েছে : প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাফল্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাফল্য, আন্তর্জাতিক গবেষণা নেটওয়ার্ক, গবেষণা প্রবন্ধের সাইটেশন, পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সংখ্যা, আন্তর্জাতিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুপাত, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষার্থী বিনিময়ের হার ইত্যাদি।
বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিংয়ের বিশ্ব-স্বীকৃত তিনটি তালিকার অন্যতম একটি কিউএস ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং। অপর দুটি হচ্ছে অ্যাকাডেমিক র্যাংকিং অব ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটিস এবং টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং। ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় তিনটি তালিকায়ই মর্যদাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। ২০২০ সালে টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং এ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সেরা ৪০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্থান করে নেয়। গ্রীন মেট্রিক ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্নিটি র্যাংকিং- ২০১৯ বাংলাদেশে শীর্ষস্থান এবং বিশ্বে ১৫০তম স্থান অর্জন করে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, গুণগত শিক্ষার মান অব্যাহতভাবে ধরে রাখা, বাংলাদেশ উচ্চতর পর্যায়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা স্নাতকদের মেধাবী অবদানের স্বীকৃতিই পেল ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এর ফলে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েটদের গ্লোবাল মার্কেটে কর্মসংস্থানের পথ সুগম হবে।