তরপুরচন্ডী ইউপি চেয়ারম্যান রাসেল গাজীর মায়ের দাফন সম্পন্ন


চাঁদপুর সদর উপজেলার ৭নং তরপুরচ-ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমাম হাসান রাসেল গাজীর মা উম্মে হানি (৮৫) আর বেঁচে নেই। তিনি ২৮ এপ্রিল রোববার দিবাগত রাত ১টা ১০মিনিটে তাঁর তৃতীয় ছেলে মোঃ ইমাম হোসেনের বাসায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহে.....রাজেউন)। মরহুমা চাঁদপুর শহরের পাল বাজারের মেসার্স মিজান ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ¦ মোঃ মিজানুর রহমান গাজীর মা। মৃত্যুকালে তিনি ৫ ছেলে, ৬ মেয়ে, নাতি-নাতনীসহ বহু আত্মীয়-স্বজন রেখে যান।
মরহুমার জানাজা গতকাল সোমবার বাদ জোহর তরপুরচ-ী ইউনিয়নের তেঁতুলতলা গ্রামের (নিজ বাড়ি) বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার নামাজে ইমামতি করেন গাছতলা দরবার শরীফের পীর ছাহেব আলহাজ¦ মাওঃ খাজা ওয়ালী উল্লাহ। জানাজার পূর্বে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ¦ নাছির উদ্দিন আহমেদ, তেতুলতলা বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদের খতিব মাওঃ হাফিজুর রহমান বিপ্লবী, মরহুমার বড় ছেলে মোঃ মিজানুর রহমান গাজী ও ৪র্থ ছেলে ইউপি চেয়ারম্যান ইমাম হাসান রাসেল গাজী।
জানাজার নামাজে অংশ নেন চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আইয়ুব আলী বেপারী, জেলা সংবাদপত্র সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও মরহুমার জামাতা মোঃ আবদুর রহমান, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি গিয়াসউদ্দিন মিলন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী এরশাদ মিয়াজী, সদর উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক অ্যাডঃ হুমায়ুন কবির সুমন, তরপুরচ-ী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সরদার রফিকুল ইসলাম, তরপুরচ-ী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ মেহেদী হাসান জসিম, তরপুরচ-ী ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি মোঃ স্বপন ডাক্তার, তরপুরচ-ী ইউনিয়ন জমইয়াতে হিযবুল্লাহর সভাপতি মাওঃ নাজিরুল ইসলাম গাজী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাকী বিল্লাহ, বাহাদুরপুর দরবার শরীফের খলিফা মাওঃ আবুল বাশার, জিএম ফজলুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ রুহুল আমিন খন্দকার, তেতুলতলা বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদের সহ-সভাপতি আবুল বাশার বাচ্চু গাজী, আনোয়ারা মতিউর মহিলা মাদ্রাসার পরিচালক মাওঃ মোঃ আবদুর রহমান গাজী, পৌর ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ আবদুর রহমান তালুকদারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং মাদ্রাসার শিক্ষক, মসজিদের ইমামগণ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।