• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

ডাঃ দীপু মনির মনোনয়ন পাওয়ার সংবাদে আনন্দের বন্যা

প্রকাশ:  ২৬ নভেম্বর ২০১৮, ০৯:১৭
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

‘দীর্ঘ ৩৫ বছর পর যে ‘মাঝি’ চাঁদপুর সদর ও হাইমচর আসনে নৌকাকে বিজয়ের বেশে তীরে ভিড়িয়েছেন, আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হয়ে যাওয়া আসনটি  ৩৫ বছর পর যিনি পুনরুদ্ধার করেছেন  সেই ‘পাকা মাঝিমাল্লা’ ডাঃ দীপু মনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-৩ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন, এটা যে আমাদের জন্যে কী পরিমাণ আনন্দের সংবাদ তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমাদের উৎফুল্লভাব দেখেই তা বুঝে নিতে পারেন।’
চাঁদপুর সদর ও পৌর এবং হাইমচরের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ ও শ্রমিক লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বেশ কিছু নেতা-কর্মীর সাথে গতকাল দিনভর কথা হলে তারা উপরোক্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। এছাড়া রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নন, এমন কিছু সাধারণ মানুষের সাথে কথা হলে তারা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন এভাবে-‘আমাদের শত বছরের দুঃখ ছিলো মেঘনার ভাঙ্গন। এ ভাঙ্গন রোধ হয়েছে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে ডাঃ দীপু মনি আমাদের এমপি হওয়ার সুবাদে। শুধু তাই নয়, চাঁদপুর সদর ও হাইমচরে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা, চিকিৎসা, হতদরিদ্রদের বাসস্থানসহ আরো নানাবিধ সেক্টরে ডাঃ দীপু মনি ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। জনসম্পৃক্ত এমন কোনো খাত নেই যেখানে তাঁর উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। সর্বশেষ চাঁদপুরে মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন এবং আধুনিক নৌ-বন্দর কাজের উদ্বোধন ডাঃ দীপু মনির চমকপ্রদ উন্নয়ন। এতোসব উন্নয়ন যাঁর দ্বারা হচ্ছে, ভবিষ্যতে আরো উন্নয়ন তাঁর দ্বারাই সম্ভব। তাই এমন একজন জনবান্ধব  এবং উন্নয়নের কারিগর জনপ্রতিনিধি আবারো আমাদের মাঝে এমপি নির্বাচনের জন্যে টিকেট নিয়ে এসেছেন, সে জন্যে অবশ্যই আমরা আনন্দিত। আমরা দলমত বুঝি না, আমাদের স্বার্থে, আমাদের এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে আমরা ডাঃ দীপু মনিকে আবারো এমপি-মন্ত্রী হিসেবে দেখবো সে স্বপ্নই আমরা দেখছি’।
এমনিভাবে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও সমর্থক এবং সাধারণ জনগণ ডাঃ দীপু মনি মনোনয়ন পাওয়ায় উচ্ছ্বাস ও আনন্দ প্রকাশ করেছেন। পথেঘাটে যেখানেই দেখা হয়েছে, মানুষের চোখে-মুখে হাসির ঝিলিক দেখা গেছে। আবার মিষ্টি খাওয়া প্রসঙ্গে অনেকে বলেছেন, আমাদের প্রার্থী তো নতুন না, তিনি তো পুরানো প্রার্থী। তাই এখন মিষ্টি খাবো না, মিষ্টি খাবো ৩০ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণের পর বিজয়ের মালা পরিয়ে।

 

 

সর্বাধিক পঠিত