• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

ক্রেতাশূন্য বাজারেও বেশি সবজির দাম

প্রকাশ:  ১৯ আগস্ট ২০১৯, ১০:৩৮
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

কোরবানির ঈদের পর বাজার এখনো ক্রেতাশূন্য। তবে সরবরাহ না থাকার অজুহাতে রাজধানীর বাজারে সবজির দাম নেওয়া হচ্ছে বেশি। গতকাল রাজধানীর রামপুরা এবং উত্তর বাড্ডার বাজার ঘুরে দেখা যায় মাছ-মাংসের দাম।

অপরিবর্তিত থাকলেও বেড়েছে সবজির দাম। মাংসের বাজারে অলস সময় পার করছেন বিক্রেতারা।

বাজারে কেজি প্রতি কাঁকরোল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ৪৫ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, পটোল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, শিম ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ৫০ টাকা, করলা ৪০ টাকা, কচু ৬০ টাকা, ক্যাপসিকাম ২৮০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১৩০ টাকা, আলু ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সবজি কিনতে এসেছিলেন উত্তর বাড্ডার বাসিন্দা রাহাত আলী। তিনি বলেন, ঈদের আগে সবজির দাম বাড়ানো হয়েছিল। এখনো সেই হারেই দাম রাখা হচ্ছে। কিছু সবজির দাম আরও বেড়েছে। দোকানিরা বলছেন সবজির সরবরাহ নেই। তবে মাংসের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। ফার্মের মুরগি ১৩০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২০০ টাকা ও দেশি মুরগি ৫০০-৫৫০ টাকা, গরুর মাংস ৫৫০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি রুই ৪০০ টাকা, ভারতীয় রুই ২৫০-৩০০ টাকা, মিয়ানমারের রুই ৩২০ টাকা, কাতল ৪৫০ টাকা, ফার্মের কৈ আড়াইশ টাকা, তেলাপিয়া ১৫০ টাকা, ফার্মের মাগুর ৪০০-৫০০ টাকা, রূপচাঁদা ৬০০-৭০০ টাকা, সাদা কোরাল ৭০০ টাকা, লাল কোরাল ৬৫০ টাকা, বড় চিংড়ি ১ হাজার-১২০০ টাকা, পাবদা ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।

কোরবানির ঈদের পর বাজার এখনো ক্রেতাশূন্য। তবে সরবরাহ না থাকার অজুহাতে রাজধানীর বাজারে সবজির দাম নেওয়া হচ্ছে বেশি। গতকাল রাজধানীর রামপুরা এবং উত্তর বাড্ডার বাজার ঘুরে দেখা যায় মাছ-মাংসের দাম।

অপরিবর্তিত থাকলেও বেড়েছে সবজির দাম। মাংসের বাজারে অলস সময় পার করছেন বিক্রেতারা।

বাজারে কেজি প্রতি কাঁকরোল বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ৪৫ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, পটোল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, শিম ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ৫০ টাকা, করলা ৪০ টাকা, কচু ৬০ টাকা, ক্যাপসিকাম ২৮০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১৩০ টাকা, আলু ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সবজি কিনতে এসেছিলেন উত্তর বাড্ডার বাসিন্দা রাহাত আলী। তিনি বলেন, ঈদের আগে সবজির দাম বাড়ানো হয়েছিল। এখনো সেই হারেই দাম রাখা হচ্ছে। কিছু সবজির দাম আরও বেড়েছে। দোকানিরা বলছেন সবজির সরবরাহ নেই। তবে মাংসের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। ফার্মের মুরগি ১৩০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২০০ টাকা ও দেশি মুরগি ৫০০-৫৫০ টাকা, গরুর মাংস ৫৫০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি রুই ৪০০ টাকা, ভারতীয় রুই ২৫০-৩০০ টাকা, মিয়ানমারের রুই ৩২০ টাকা, কাতল ৪৫০ টাকা, ফার্মের কৈ আড়াইশ টাকা, তেলাপিয়া ১৫০ টাকা, ফার্মের মাগুর ৪০০-৫০০ টাকা, রূপচাঁদা ৬০০-৭০০ টাকা, সাদা কোরাল ৭০০ টাকা, লাল কোরাল ৬৫০ টাকা, বড় চিংড়ি ১ হাজার-১২০০ টাকা, পাবদা ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।