মোবাইল ব্যাংকিংয়ে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের উপবৃত্তির টাকা ‘নগদে’ লোড দেয়ার পর অনেকেই টাকা পায়নি। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষকদের জানানো হলে পরবর্তীতে শিক্ষক বলেন, পরে হয়তো পাবেন। ৩/৪ মাস গত হলেও নগদ লোডের মাধ্যমে টাকা আর পাওয়া যায় না। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির টাকা অত্যন্ত স্পর্র্শকাতর। তাই নগদ লোডের বিষয়ে সরকারিভাবে তদারকি জোরদার করা অতীব জরুরি। এতে ছাত্র-ছাত্রীদের মনের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। একই শ্রেণীর কেউ টাকা পেয়ে আনন্দিত, অপর দিকে যারা টাকা পায়নি তারা কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে। এতে ছাত্র-ছাত্রীদের গার্ডিয়ানদের মনেও বিরূপ প্রভাব বিস্তার করে। নগদ লোডের বিরুদ্ধে সরকারিভাবে তদন্ত করা দরকার বলে উপবৃত্তি না পাওয়া গার্ডিয়ানগণ মনে করেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে, মমতাজ চৌধুরী, রোল নাম্বার-২২, নগদ একাউন্ট নং-১৯৮৩, বিলওয়াই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।