পৌরসভার মানুষের কাছে জনপ্রিয়তায়
সাধারণের মাঝে অসাধারণ অ্যাডঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল
পৌরসভা নির্বাচন ২৯ মার্চ। এখনো বাকি অনেক দিন। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে ততই জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন পৌরসভা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল। অ্যাডঃ জিল্লুর রহমান জুয়েলের নাম এখন চাঁদপুর পৌর এলাকার সবখানেই। একজন উচ্চ শিক্ষিত, সৎ, মেধাবী, ভদ্র ও মার্জিত আচরণের অধিকারী রাজনীতিবীদ হিসেবে সাধারণ মানুষের প্রকৃত ভালোবাসায় সর্বমহলে সমাদৃত তিনি। এ ব্যক্তির প্রশংসা সবার মুখেই। বৃদ্ধ-যুবক, ধনী-গরীব সকলের ভালোবাসায় সিক্ত তিনি। যে ব্যক্তি কখনো দেখেন নি, শুধু নাম শুনেছেন এমন লোকের মুখেও ভালো হিসেবে খ্যাত জিল্লুর রহমান জুয়েল। চাঁদপুর পৌরবাসীর সকল বয়সী মানুষের পৌর পিতা হিসেবে প্রথম পছন্দ তিনি।
তারই প্রমাণ মিলেছে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি তিনি যখন দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রথম চাঁদপুরে আসেন। হাজার হাজার উৎসুক জনতা তাকে একনজর দেখার জন্য সকাল থেকেই বাবুরহাট, ওয়াপদা গেইট, ওয়্যারলেছ, বাসস্ট্যান্ড ও আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভীড় করে।
ভদ্র ও মার্জিত আচরণের মাধ্যমেই তিনি ছাত্র রাজনীতি করেছেন। তিনি চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান ছাত্র-শিক্ষকরাও আনন্দে মেতে উঠেন। অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক এক ছাত্রনেতা জানান, জিল্লুর রহমান জুয়েল ভাই অসম্ভব এক ভালো মানুষ। আমি মনে করি, চাঁদপুরবাসী ভালো কিছুই পেতে যাচ্ছে। সততার জায়গা থেকে তিনি সবসময় খুবই সচেতন। সকলের সাথে সবসময়ই আন্তরিকতার সাথে কথা বলেন। যত ব্যস্ততাই থাকুক না কেন সকলকে গুরুত্ব দেন খুবই আন্তরিকতা ও বিনয়ের সাথে।
৪৬ বছর বয়সী এ মানুষটি রাজনীতিতে এখন একজন গুরুত্বপূর্ণ একজন ব্যক্তি। যিনি তার বিচক্ষণতা ও দক্ষতা দিয়ে আওয়ামী রাজনীতিতে নিজের অবস্থান জানান দিয়েছেন। চাঁদপুরের তরুণ আর যুব রাজনীতির আদর্শিক নাম বললেও ভুল হবে না। ছোট বেলা থেকেই পড়াশোনায় মেধাবী ছিলেন। সবসময় পরিচ্ছন্ন ছাত্র-রাজনীতি চর্চা করেছেন। দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন এবং ভবিষ্যতে আরো বেশি করতে চান। মানুষের প্রয়োজনীয়তা বুঝার চেষ্টা করেন। জনগণের সাথে মিলে মিশেই থাকা পছন্দ করেন তিনি। জনগণও অ্যাডঃ জিল্লুর রহমান জুয়েলকে পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ছেন। পূর্ব ঘোষণা ছাড়া তিনি হঠাৎ করে যে এলাকায়ই যাচ্ছেন না কেন, সেখানেই মুহূর্তের মধ্যেই লোকজন জড়ো হয়ে যায়। ভালোবেসে বুকে টেনে নেন। সাধারণ মানুষ তাদের মনের চাওয়া পাওয়া, সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করেন। এ দৃশ্য দেখে মনে হয় সন্তানের কাছে পিতা-মাতা তাদের আবেগ অনুভূতি প্রকাশ করছে। উঠতি বয়সী তরুণ ও যুবকরা সেলফি বা ছবি তোলার জন্য মুখিয়ে থাকে। ভালোবাসা ও আন্তরিকতার কারণে সাধারণ জনগণের কাছে খুবই জনপ্রিয় তিনি। এরকম একজন মানুষই তারা পৌরপিতা হিসেবে দেখতে চান।