যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের নিবন্ধন পেল বিজয়ী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার চাঁদপুর জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর উপ-পরিচালকের কার্যালয় থেকে যুউঅ/চাঁদ/২০২৩-০৩ নিবন্ধন সনদ পেল বিজয়ী-যুব নারী উন্নয়ন সংস্থা নারী উন্নয়নমূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেব উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনি এমপি।
জেলা প্রশাসক কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম বিপিএম, পিপিএম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটোয়ারী দুলাল, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র অ্যাডঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডঃ সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অসিত বরণ দাশ, পুরান বাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদার, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এএইচএম আহসান উল্লাহসহ সুধীজন।
আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের হাতে সম্মাননা উপহার তুলে দেয়া হয়। নারী উন্নয়নে সুনামের সহিত কাজ করায় বিজয়ীর ফাউন্ডার তানিয়া ইশতিয়াক খানের হাতে নিবন্ধন সনদ তুলে দেয় চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মোঃ আবেদ শাহ ও চাঁদপুর সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসার মোঃ মনির হোসেন। সবশেষে যুব উন্নয়নের ঋনের চেক তুলে দেয়া হয় উদ্যোক্তাদের হাতে।
এদিকে, ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠার পর ২০২২ সালে মহিলা অধিদফতর থেকে নিবন্ধন লাভ করে বিজয়ী। এবার ২০২৩ সালে যুব উন্নয়ন থেকে সরকারি নিবন্ধন সনদ লাভ করায় চাঁদপুর যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর উপ-পরিচালক আবেদ শাহ, চাঁদপুর সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসার মনির হোসেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রশাসনের সকল বিভাগ, রাজনীতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন, সাংবাদিক, শিক্ষকসমাজ, সর্বস্তরের সুধীজনদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিজয়ীর ফাউন্ডার তানিয়া ইশতিয়াক খান । তানিয়া ইশতিয়াক খান এক সাক্ষাৎকারে বলেন স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে মহান শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট নারীরা অনন্য ভূমিকা রাখবে। অবিলম্বে নারীদের শিক্ষা, প্রশিক্ষন, দক্ষতা ও মেধা দিয়ে নিজস্ব কাজের ক্ষেত্রে সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। নারী সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বিজয়ী ২০২০ সাল থেকে। বিজয়ী গত বছর ৫০০+ নারীকে ফ্রি তে হাতে কলমে প্রশিক্ষন প্রদান করে নতুন নারী উদ্যোক্তা তৈরি করেছেন। ২০২৩ সালে আমাদের টাগেট ৭০০+ নারীকে হাতে-কলমে প্রশিক্ষন করানো। সেই লক্ষে ৩০০+ শিক্ষার্থী ও নারীকে প্রশিক্ষন প্রদান করেছি।