বর্ণিল কৈশোর সেরা দশে হাজীগঞ্জের নাশিত ও মেশকাত
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আয়োজনে স্কুলভিত্তিক প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান বর্ণিল কৈশোরের সেরা দশে বিজয়ী হয়েছে হাজীগঞ্জের দুই শিক্ষার্থী। এরা হচ্ছে জগন্নাথপুর হাজী এরশাদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবিকুন্নাহার নাশিত ও নুরে মেসকাত মিশু। তাদেরকে সনদ, ক্রেস্ট ও এক বছরের শিক্ষাবৃত্তি বাবদ ২৪ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়। দেশের সেরা ১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে ৮টি প্রতিষ্ঠানের ১০ জন শিক্ষার্থীকে সেরা নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকার পুরানা পল্টনের ফারস্ হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের পুরস্কৃত করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ আলী নুর। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আখম মহিউল ইসলাম, যুগ্ম সচিব ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তের আইইএম ইউনিটের পরিচালক আশফুন নেছা। বক্তব্য রাখেন খুলনা সরকারি হাই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী শেখ সাদি ও শ্যামপুর হাই স্কুলের শিক্ষার্থী তন্নী।
২ মাস ধরে ট্রিম কর্পোরেশ মূল অনুষ্ঠানটির সার্বিক দায়িত্ব পালন করে। সবক’টি অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন উপস্থাপক মোঃ ইউনুছ উল্যাহ। হাজীগঞ্জের সেরা দশের নাশিত দৈনিক যুগান্তর হাজীগঞ্জ প্রতিনিধি খালেকুজ্জামান শামীমের মেয়ে ও মেসকাত জগন্নাথপুর হাজী এরশাদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক এটি হোসাইন আহমদ তালুকদারের মেয়ে।