• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে লেপ-তোষকের চাহিদা

প্রকাশ:  ১০ ডিসেম্বর ২০১৮, ০৭:২০
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

শহর ও গ্রামাঞ্চল সর্বত্র শীতের হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে। শীতকাল প্রশান্তির ঘুমের জন্যে সবচেয়ে উপযোগী ঋতু। দিনে হালকা গরম, আর ভোর রাতে বইতে শুরু করে হিমেল হাওয়া। শীত মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতি হিসেবে জেলার বিভিন্ন স্থানে লেপ-তোষক বানাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা।
    ঠা-ায় বিছানায় শরীর গরম রাখতে লেপ-তোষকের বিকল্প নেই। তবে বর্তমান সময়ে আগের তুলনায় অনেক কম বিক্রি হচ্ছে লেপ-তোষক, জানালেন বিক্রেতারা। তাদের অভিযোগ, মার্কেটে কম্বলসহ বিভিন্ন নামে বিক্রি হচ্ছে শীতের পণ্য। আধুনিকতার ছোঁয়ার নামে আজ এই শিল্প হারিয়ে যেতে বসেছে। সময়ের সাথে সাথে ভাটা পড়েছে লেপ-তোষক তৈরিতে। তাই আগের তুলনায় এ ব্যবসা অনেকেই গুটিয়ে নিয়েছেন বলে জানান কারিগররা। শীত আসলে সারাদিনে ৪ থেকে ৫টি লেপ-তোষক তৈরি করেন কারিগররা। কিন্তু বর্তমান সময়ে এর চাহিদা কম থাকায় ২ থেকে ৩ টি তৈরি করে থাকেন।
    লেপ-তোষক ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর গাজী জানান, এখনো পুরোপুরি শীত পড়েনি, তারপরও লোকজন শীত নিবারণের জন্যে শীতবস্ত্রের প্রতি ঝুঁকছেন। আশা করি যারা লেপ-তোষক ব্যবহার করেন তারা খুব শীঘ্রই আমাদের কাছে আসবেন।
    এদিকে অন্যান্য বছরের তুলনায় কাপড় ও তুলার দাম একটু বেশি। যেমন শিমুল তুলা ৪শ’ ৫০ থেকে ৬শ’ টাকা প্রতি কেজি, সাদা (গার্মেন্টস্ তুলা) ৬০ থেকে ৭০ টাকা প্রতি কেজি, কালো হলুদ লাল নীল রংয়ের গার্মেন্টস্ তুলা ৩০ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি।

 

সর্বাধিক পঠিত