• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

ভুয়া ডাক্তার কারাগারে, ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ:  ১১ ডিসেম্বর ২০১৭, ১৬:১৭ | আপডেট : ১১ ডিসেম্বর ২০১৭, ১৬:৪৪
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

গত ৬ নভেম্বর ওই ডাক্তারের সার্টিফিকেট ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন হাইকোর্ট। এর আগে আদালতে পটুয়াখালীর সিভিল সার্জনের পক্ষে দাখিল করা প্রতিবেদনে ডাক্তার নামধারী রাজন দাসের সার্টিফিকেট ভুয়া প্রমাণিত হয়।

গত ২৩ জুলাই পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন ও বরিশাল মেডিকেল কলেজের গাইনি বিভাগের প্রধানসহ তিনজনকে তলব করেন হাইকোর্ট। এ ছাড়া পটুয়াখালীর বাউফলের নিরাময় ক্লিনিকের মালিককেও হাজির হতে বলা হয়।

একটি জাতীয় দৈনিকে গত ২২ জুলাই ‘সাড়ে তিন মাস পর পেট থেকে বের হলো গজ!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. শহিদ উল্লাহ আদালতের নজরে আনার পর রুলসহ হাইকোর্ট আদেশ দেন।

ওই পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অস্ত্রোপচারের সাড়ে তিন মাস পর বরিশালে মাকসুদা বেগম (২৫) নামের এক নারীর পেট থেকে গজ বের করা হয়েছে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই নারীকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। চিকিৎসকরা বলেন, দীর্ঘদিন পেটের ভেতর গজ থাকায় খাদ্যনালীতে অনেক ছিদ্র হয়ে গেছে। মাকসুদা বেগমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় রাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। মাকসুদা পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার বিলবিলাস গ্রামের মো. রাসেল সরদারের স্ত্রী। গত মার্চে অস্ত্রোপচারের মধ্যমে মাকসুদা একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। তখন তাঁর পেটে গজ রেখে সেলাই করে দেন চিকিৎসক।

 

আজ সোমবার বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

সূত্রঃ দৈনিক আমাদের সময়