• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

তথ্য প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে আজকের শিক্ষার্থীরাই দেশের যোগ্য কর্ণধার হবে : উপ-সচিব মোঃ সাইফুল ইসলাম

প্রকাশ:  ১৭ নভেম্বর ২০১৯, ১০:১৯
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

 গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উপ-সচিব ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, তথ্য প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে আজকের শিক্ষার্থীরাই দেশের যোগ্য কর্ণধার হবে। বিশে^র সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এক সময় শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল সনাতন পদ্ধতি নির্ভর। বর্তমানে শিক্ষার সকল ক্ষেত্রে ডিজিটালের ছোঁয়া লেগেছে।
গতকাল ১৬ নভেম্বর দুপুরে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর ডিগ্রি কলেজে ওয়ান স্টুডেন্ট, ওয়ান ল্যাপটপ, ওয়ান ড্রীম এই কর্মসূচির আওতায় আর্থিকভাবে অসচ্ছল এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ ও তথ্য প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, পরীক্ষার ফলাফল থেকে শুরু করে কলেজ বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়াসহ যে কোনো তথ্য এখন ঘরে বসে মাত্র একটি স্মার্ট ফোন দিয়েই জানা সম্ভব হচ্ছে। এগুলো বর্তমান সরকারের টেকসই উন্নয়নের অংশ। টেকসই উন্নয়নের মূল শক্তি হলো দেশের শিক্ষিত জনশক্তি।    
কলেজের অধ্যক্ষ মুহাম্মদ রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোহাম্মদ শওকত ওসমান। কলেজের সহকারী গ্রন্থাগারিক মুহাম্মদ আরিফ বিল্লাহর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মবিন সুজন প্রধান, মতলব দক্ষিণ থানার অফিসার ইনচার্জ স্বপন কুমার আইচ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রহিম খান প্রমুখ।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নারায়ণপুর ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ মোঃ মোসলেহউদ্দিন, খাদেরগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুর হোসেন রিপন, নারায়ণপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ শাখাওয়াত হোসেন প্রধান ও নারায়ণপুর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কাউছার আলম।
অনুষ্ঠান শেষে তিনি কলেজের দু’জন মেধাবী শিক্ষার্থীর মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ করেন এবং কলেজকে একটি ল্যাপটপ প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেন একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান। গীতা পাঠ করেন শ্রীধর পাল।